আশুলিয়ায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় প্রতিনিয়তই ঘটছে সংঘর্ষ

রাজধানীর অদূরে শিল্প অঞ্চল আশুলিয়ায় আধিপত্য কে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত ঘটছে সংঘর্ষ হচ্ছে, আহত হচ্ছে, হচ্ছে মামলা ।

রপ্তানির নিকটবর্তি ভাদাইল এলাকায় শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের বসবাস অন্য এলাকার চেয়ে অনেক বেশি। এদের কে কেন্দ্র করে দলীয় প্রভাবে কিশোর গ্যাং তৈরী চাঁদাবাজীসহ বিভিন্ন কৌশলে ক্ষমতা দখল করা ও চাঁদার টাকা ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ চলছে বিশৃঙ্খলা।

এলাকাবাসী জানান, বর্তমানে নোংরা রাজনীতির মাধ্যমে দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রশাসন ম্যানেজ করে ভাদাইলে রাজত্ব করেছেন সরকার দলীয় স্থানীয় শীর্ষ নেতারা।

এরা কি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক , এরাকি দলের স্বার্থে কাজ করেন। , নাকি দলীয় ক্ষমতার প্রভাবে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে জিরো থেকে হিরো হচ্ছেন । তাদের নেই কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এরা প্রায়ই দেশ বিদেশে করছেন ভ্রমণ। আলিসান জীবন যাপন করছেন তারা, এদের আয়ের উৎস কি?

সুত্রে জানা যায়, এরা বিএনপি নেতাদের আওয়ামী ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ সংগঠনে পদ পজিশন বিক্রয় করা সহ নতুন ডিইপিজেড থেকে রপ্তানী ভলিভদ্র হাইওয়ে রাস্তা ফুটপাত দখল করে কাঁচা বাজার, মাছ বাজার, থেকে শুরু করে মার্কেট গাড়ির স্টেশন তৈরী করে চাঁদাবাজী সহ রপ্তানি থেকে ভাদাইল পবনার টেক পর্যোন্ত চলাচলরত ইজিবাইক থেকে চাঁদাবাজী ও বিভিন্ন ব্যবসা দখল করে প্রতিমাসে প্রায় কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় শীর্ষ এ নেতারা। এখানে গুটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিছু অসহায় দরিদ্র নারী বা পুরুষদের। বেশ কিছু দিন যাবৎ চাঁদা বাজী সহ বিভিন্ন টাকা ভাগবাটোয়ারা নিয়ে ও চলছে নোংরা রাজনীতি।

প্রতিনিয়ত ঘটছে সংঘর্ষের মতো ঘটনা,ভলির পাঠা হচ্ছে কিছু অসহায় মানুষ। অতিষ্ঠ ভাদাইলের সাধারণ গন। আর ক্ষমতার প্রভাব বিস্তারে একজন দিচ্ছেন আরেক জনের দোষ।

এসকল অপরাজনীতি বন্ধ সহ চাঁদাবাজ কথিত নেতাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সুশীল সমাজ।

---