পশু বেচাকেনায় অতিরিক্ত হাসিল আদায় করা হলে কঠোর ব্যবস্থা : র্যাব

র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, কোরবানির হাটগুলোত হাসিল ঘর রয়েছে। অনেকে প্রতারিত হচ্ছেন, অতিরিক্ত হাসিল আদায়ের অভিযোগ এসেছে। হাটগুলোতে আমাদের মোবাইল টিম কাজ করছে। অতিরিক্ত হাসিল গ্রহণ করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (২৬ জুন) ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে গাবতলী কুরবানির পশুর হাটে র্যাব কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, কোরবানির পশু বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম উপায়ে রাসায়নিক দ্রব্য খাইয়ে গরু মোটাতাজাকরণ করে অথবা অস্বাস্থ্যকর গবাদি পশু বিক্রি করেন।
এসবের বিরুদ্ধে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায়, ভেটেরেনারি ডাক্তারের সমন্বয়ে র্যাবের মাধ্যমে একটি টিম গঠন করে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। বিভিন্ন হাটে এই টিম পর্যবেক্ষণে যাচ্ছে বলেও জানান খন্দকার আল মঈন।
হাট থেকে গরু চুরির অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা গরুর হাট থেকে গরু চুরির অভিযোগ পেয়েছি। যারা এসবের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য কাজ করছি। গতকাল আমরা এই গাবতলী-সাভার রোডে অভিযান পরিচালনা করে ২১ জনকে আটক করেছি। যাদের বিরুদ্ধে গরু ছিনতাই বা গরু নিয়েও টাকা না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।