তথ্য ফাঁস ও গোপন যোগাযোগের অপরাধে দুদক পরিচালক বরখাস্ত

দুর্নীতির অনুসন্ধানের তথ্য ফাঁস ও অভিযুক্তের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগের অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন পরিচালককে আজ চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
জানা যায়, দুর্নীতি দমন কমিশন অনুসন্ধান ও তদন্ত উইংয়ের পরিচালক জনাব এ কে এম ফজলুল হক বন বিভাগের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স¤পদের একটি অনুসন্ধানকাজে দীর্ঘ ১৩ মাস সময় নেন। তিনি অনুসন্ধান সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথির কাগজপত্র বেআইনিভাবে এক কর্মচারীর মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে হাতে হাতে প্রদান করেছিলেন। গত ১৪ তারিখে একটি রেস্টুরেন্টে বসে গোপন নথি হস্তান্তরের সময় দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) কর্তৃক হাতেনাতে ধরা পড়েন এই পরিচালক। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশনের চাকুরী বিধিমালা অনুযায়ী তাকে আজ সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
বরখাস্ত প্রসঙ্গে দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, “অভ্যন্তরীণ সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দুদক প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। প্রত্যেক কর্মচারী-কর্মকর্তাকে অপরাধের দায় বহন করতে হবে। প্রত্যেকের উপর গোয়েন্দা নজরদারি আছে, সুতরাং সৎ ও নীতিনিষ্ঠভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।”
/এসইউএ