ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩শে সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৯ই আশ্বিন ১৪৩২


বিমানের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কানাডিয়ান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ


৩০ আগস্ট ২০২৩ ০১:১৯

ছবি সংগৃহীত

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলস।

আনুষ্ঠানিক বৈঠকে কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে বিমান চলাচল ও এয়ার কানাডার সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তির সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করেন তারা। গতকাল সোমবার বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তারা। আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান বিমানের জনসংযোগ কর্মকর্তা তাহেরা খন্দকার।তিনি জানান, গতকাল বলাকায় বিমানের চেয়ারম্যান ও সিইও রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিমানের ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইট দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এ রুটে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায়, ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইটের সফলতার ব্যাপারে সন্দেহসমূহ দূর হয়েছে।’

বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফা কামাল উদ্দীন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও কানাডিয়ান হাইকমিশনের সহযোগিতায় ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইট চালু করতে সক্ষম হয় বিমান বাংলাদেশ। বিমানের এই রুটটি বর্তমানে অন্যতম লাভজনক রুটে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এই রুটে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধিরও প্রস্তাব আসছে। রুটটি চালু হওয়ার ফলে ট্রানজিট জটিলতা নিরসন হয়েছে। বন্ধুপ্রতীম দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় শিক্ষা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশসমূহের যাত্রীরাও উপকৃত হচ্ছেন।’

বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলেন, ‘১৯৯৯ সাল থেকে কানাডার বিমানের সঙ্গে ইন্টারলাইন যোগাযোগ আছে। আমরা সেটি আরও বিস্তৃত করতে চাই। এয়ার কানাডার সাথে কোড শেয়ার চুক্তি সম্পন্ন হলে দুই এয়ারলাইন্সের পাশাপাশি যাত্রীরা উপকৃত হবেন। ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদার কথা বিবেচনায় নিয়ে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধির বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।’