পুলিশ কর্মকর্তা নন ডিআইজি প্রিজনস পার্থ
-2019-07-30-21-09-19.jpg)
পার্থ গোপাল গ্রেফতারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে তাকে ‘পুলিশ কর্মকর্তা’ হিসেবে উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশের পর এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স।
গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. সোহেল রানা উল্লেখ করেন, ডিআইজি প্রিজনস পার্থ গোপাল বণিক বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকর্তা নন। তাকে ‘পুলিশ কর্মকর্তা’ হিসেবে উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশ বা প্রচার করা দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত। ভবিষ্যতে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ বা প্রচারে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমগুলো আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে বাংলাদেশ পুলিশ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে।
মূলত, ডিআইজি প্রিজন পদটি বাংলাদেশ জেল (কারা)-এর অধীনে। বাংলাদেশ জেল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বতন্ত্র একটি সংস্থা।
এর আগে, ডিআইজি প্রিজনস পার্থ গোপাল বণিকের বাসা থেকে ৮০ লাখ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করা হলে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
রোববার সকাল ১০টায় কারা বিভাগের ডিআইজি পার্থ গোপাল বণিককে কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন দুদক কর্মকর্তারা। সেই জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ওইদিন দুপুর ২টার দিকে তার বাসায় অভিযান চালানো হয়।
দুদকের পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফ ও সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে পার্থর ধানমন্ডির নর্থ রোডের (ভূতের গলি) ২৭-২৮১ নম্বর বাসার বি/৬ নম্বর ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ৮০ লাখ টাকাসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়।