ঢাকা বুধবার, ২৫শে জুন ২০২৫, ১২ই আষাঢ় ১৪৩২


অগ্নিকাণ্ডে বিএনপির সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখতে হবে: তথ্যমন্ত্রী


২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৩:৩৮

রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘দেশে গণতন্ত্র নাই বলে চকবাজারে আগুন লেগেছে’শীর্ষক বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ। তিনি বলেন, চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপির সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

শনিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় তথ্যমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তিনি (মির্জা ফখরুল) বলছেন গণতন্ত্র নাই বিধায় চকবাজারে আগুন লেগেছে। চকবাজারে আগুনের সাথে গণতন্ত্রের কী সম্পর্ক আমি জানি না। তবে এ কথার মাধ্যমে এটি ব্যাখ্যা দেয়া যায় যে, পেট্রোলবোমার মতো এটার সাথে (চকবাজারে আগুন) তাদের (বিএনপির) কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এই বক্তব্যের মাধ্যম ফখরুল সাহেব তাহলে প্রকারান্তরে এটিই বলেছেন যে এই অগ্নিকাণ্ডের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতা আছে। কারণ গণতন্ত্র নাই বিধায় তারা মানুষের ওপর পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করেছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা বলে ৫’শর বেশি মানুষকে তারা পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে হত্যা করেছে। সাড়ে তিন হাজার মানুষকে আগুনে ঝলসে দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল সম্পর্কে হাসান মাহমুদ বলেন, ফখরুল সাহেব সম্পর্কে আমার ধারণাটা ছিল অনেক উচ্চ। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে তিনি প্রচণ্ড অবান্তর কথা বলছেন। গণতন্ত্র নাই বলে চকবাজারে আগুন লেগেছে এটি কী রকম দায়িত্বহীন কথা এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

অবান্তর কথা না বলার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমি ফখরুল সাহেবকে বলবো যে, এধরণের অবান্তর কথা না বলে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে শিক্ষা নিন।

এদিকে ভারতে জঙ্গি হামলায় ৫২ নিরাপত্তা কর্মী নিহত হবার ঘটনায় সকল বিরোধী দল যেভাবে সরকারকে সহযোগিতা করছে তা থেকে শিক্ষা নেয়ার পরামর্শ দেন হাসান মাহমুদ।

ড. হাসান মাহমুদ বলেন, এই সময়ে তাদের (বিএনপির) উচিত ছিল জাতীয় ঐক্য প্রদর্শন করা। একটি দায়িত্বশীল বিরোধী দল হিসেবে তাদের সেটিই করা উচিত ছিল। সেটি না করে যেকোনো ঘটনার মধ্যে রাজনীতি নিয়ে আসা সমীচীন নয়। সেটা না করে তিনি (মির্জা ফখরুল) বরং তাদের সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত দিচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, আমি তাদের বলবো যে, এ ধরনের অবান্তর কথা না বলে জাতীয় ঐক্য এবং সংহতির স্বার্থে আসুন সবাই মিলে যারা নিহত ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়াই।

রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘দেশে গণতন্ত্র নাই বলে চকবাজারে আগুন লেগেছে’শীর্ষক বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ। তিনি বলেন, চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপির সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

শনিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় তথ্যমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তিনি (মির্জা ফখরুল) বলছেন গণতন্ত্র নাই বিধায় চকবাজারে আগুন লেগেছে। চকবাজারে আগুনের সাথে গণতন্ত্রের কী সম্পর্ক আমি জানি না। তবে এ কথার মাধ্যমে এটি ব্যাখ্যা দেয়া যায় যে, পেট্রোলবোমার মতো এটার সাথে (চকবাজারে আগুন) তাদের (বিএনপির) কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এই বক্তব্যের মাধ্যম ফখরুল সাহেব তাহলে প্রকারান্তরে এটিই বলেছেন যে এই অগ্নিকাণ্ডের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতা আছে। কারণ গণতন্ত্র নাই বিধায় তারা মানুষের ওপর পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করেছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা বলে ৫’শর বেশি মানুষকে তারা পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে হত্যা করেছে। সাড়ে তিন হাজার মানুষকে আগুনে ঝলসে দিয়েছে।

মির্জা ফখরুল সম্পর্কে হাসান মাহমুদ বলেন, ফখরুল সাহেব সম্পর্কে আমার ধারণাটা ছিল অনেক উচ্চ। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে তিনি প্রচণ্ড অবান্তর কথা বলছেন। গণতন্ত্র নাই বলে চকবাজারে আগুন লেগেছে এটি কী রকম দায়িত্বহীন কথা এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

অবান্তর কথা না বলার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমি ফখরুল সাহেবকে বলবো যে, এধরণের অবান্তর কথা না বলে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে শিক্ষা নিন।

এদিকে ভারতে জঙ্গি হামলায় ৫২ নিরাপত্তা কর্মী নিহত হবার ঘটনায় সকল বিরোধী দল যেভাবে সরকারকে সহযোগিতা করছে তা থেকে শিক্ষা নেয়ার পরামর্শ দেন হাসান মাহমুদ।

ড. হাসান মাহমুদ বলেন, এই সময়ে তাদের (বিএনপির) উচিত ছিল জাতীয় ঐক্য প্রদর্শন করা। একটি দায়িত্বশীল বিরোধী দল হিসেবে তাদের সেটিই করা উচিত ছিল। সেটি না করে যেকোনো ঘটনার মধ্যে রাজনীতি নিয়ে আসা সমীচীন নয়। সেটা না করে তিনি (মির্জা ফখরুল) বরং তাদের সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত দিচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, আমি তাদের বলবো যে, এ ধরনের অবান্তর কথা না বলে জাতীয় ঐক্য এবং সংহতির স্বার্থে আসুন সবাই মিলে যারা নিহত ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়াই।