বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনের দাবি
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশ বাস্তবায়ন ও বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনের দাবি জানিয়েছে বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ শিক্ষক সমিতি। রবিবার দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্যে সমিতির সভাপতি ইন্টারন্যাশনাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম খান বলেন, ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের অধীনে বেসরকারি ট্রেনিং কলেজের যাত্রা শুরু হয়। ২০২২ সালে ৩০ বছর পূর্ণ করে। কিন্তু পরবর্তীতে সারাদেশে বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজগুলোর প্রশিক্ষণের মান নিয়ে জাতীয়ভাবে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। পরে শিক্ষা মাণালয়ের পরিদর্শন টিম ৩৮টি বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজকে লাল তালিকা করে সুপারিশ করে। কিন্তু ৩৮টি কলেজ থেকে ২৩টি কলেজ আদালতে মামলা করার কারণে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। পাশাপাশি কতিপয় কলেজ মালিক টিচার্স ট্রেনিং কলেজ নিয়ে গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করায়। যা উদ্দেশ্যে প্রণোদিত এবং আদালত অবমাননার শামিল। এমন প্রেক্ষাপটে গতবছর ২৩ নভেম্বর আইন শাখা থেকে পূর্বে জারিকৃত ২টি আদেশই বাতিল করা হয়। বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ নিয়ে এমন বিভ্রান্তি নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- সমিতির সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মো. বাবুল হোসেন, অধ্যক্ষ নবী ও সুলতানা সাজিদা ইয়াসমিন, অধ্যাপক রমজান আলী, এবিএম আবদুস সোবহান, অধ্যক্ষ ফাতেমা প্রমুখ।
